Header Ads

Header ADS

হাঁটা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী

 

হাঁটা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী

প্রতিদিন কত মিনিট হাঁটা দরকার তা ব্যক্তির শারীরিক স্বাস্থ্য, জীবনধারা, উচ্চতা, ওজন, সাধারণ স্বাস্থ্য অবস্থা এবং উদ্দীপনার উপর ভিত্তি করে পরিবর্তিত হতে পারে। তবে স্বাস্থ্যসম্মত জীবনধারা বজায় রাখার জন্য বৈজ্ঞানিক গবেষণা আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে এবং স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুসারে, সাধারনত প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটা গুরুত্বপূর্ণ।

নিয়মিতভাবে হাঁটা অনেক উপকারে আসে স্বাস্থ্যের জন্যে। নিম্নে উল্লেখিত এই ২০টি হাঁটার উপকারীতার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে:

১. হার্টের অবস্থা: হাঁটা হার্টের অবস্থা উন্নত করে এবং রক্ত সঞ্চালন করতে সাহায্য করে।। নিয়মিত হাঁটার মাধ্যমে হৃদ রোগ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

২. ওজন পরিচালনা: নিয়মিত হাঁটা জন্য অতিরিক্ত ক্যালোরি কমায় এবং ওজন প্রবাহের উন্নতি করে। এটি ওজন কমাতে বা ওজন সমান রাখতে সাহায্য করে।

৩. দূর্বল পেশি: হাঁটা শরীরের পেশিগুলি স্ট্রেচ করে শক্তি যোগায়, যা সময়ের সাথে বেড়ে যায় রক্ত চলাচল।

৪. মজুদ পেশির শক্তি: হাঁটা মজুদ পেশির শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এবং মাস্কেলার অবস্থান প্রতিরোধ করে।

৫. অস্থি ঘনত্ব: হাঁটা ওজন পেশিদের অস্থিকে উন্নত করে এবং অস্থি ঘনত্ব বাড়ায়ে দেয়, যাতে অস্থিপায়ুর ঝুঁকি কমায়।

৬. উচ্চ রক্তচাপ: হাঁটা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।

৭. ব্যালান্স ও কোয়ার্ডিনেশন: নিয়মিত হাঁটা আপনার সামগ্রিক ব্যালান্স ও কোয়ার্ডিনেশন উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে, যাতে হাঁটা চলার সময় সুবিধা না ঘটায়।

৮. বিশেষ্যতা: হাঁটার সময়ে আপনি প্রাকৃতিক বাতাস এবং প্রাকৃতিক পরিবেশ উপভোগ করতে পারেন, যা মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য উপকারী হতে পারে।

৯. শারীরিক অভ্যন্তরীণ চলাচল: হাঁটা বিভিন্ন ভাবে শারীরিক অভ্যন্তরীণ চলাচল করতে সাহায্য করে, যেমন শ্বাস প্রশ্বাস ও রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করতে পারে।

১০. চোখের স্বাস্থ্য: হাঁটার মাধ্যমে আপনি আপনার চোখের স্বাস্থ্য উন্নত করতে পারেন, যাতে ন্যায্য কাজে মৌলিক সময় কাটাতে পারেন।

১১. হ্রদ স্বাস্থ্য: হাঁটার মাধ্যমে আপনি আপনার হ্রদ স্বাস্থ্য বাড়িয়ে তুলতে পারেন, যা আপনার জীবনে অনেক উপকারে আসবে।

১২. মানসিক স্বাস্থ্য: হাঁটায় মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে পারে, যা স্বাস্থ্যসম্মত মানসিক স্বাস্থ্য এবং সম্পর্কের গুণগত অবস্থা উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে।

১৩. উচ্চতায় দৃষ্টিগোচর: নিয়মিত হাঁটার মাধ্যমে আপনি আপনার উচ্চতায় দৃষ্টিগোচর বৃদ্ধি করতে পারেন, যা আপনার জীবনে ব্যাপক উপকার হতে পারে।

১৪. রক্তনিয়ন্ত্রণ: নিয়মিত হাঁটা আপনার রক্তনিয়ন্ত্রণ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে, যা আপনার শরীরের ব্যাপক ক্রিয়াশীলতা প্রভাবিত করতে পারে।

১৫. কাজের গতি: আপনার নিয়মিত প্রতিদিনের কাজের গতি বৃদ্ধি করতে পারে।

১৬. এলাকায় অবকাটামো: হাঁটার মাধ্যমে আপনি আপনার অবস্থানগুলি প্রচুর সময় নিয়ে দেখতে পারেন এবং এটি স্বাস্থ্যসম্মত সময় উপভোগ করতে পারেন।

১৭. হ্রদ রেট: হাঁটার মাধ্যমে আপনি আপনার হ্রদ রেট নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন, যা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী হরে পারে।

১৮. মানসিক স্বাস্থ্য: হাঁটার মাধ্যমে আপনার মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে পারে, যা স্বাস্থ্যসম্মত মানসিক স্বাস্থ্য এবং পারিবারিক গুণগত অবস্থা উন্নত করতে পারে।

১৯. উচ্চতায় দৃষ্টিগোচর: নিয়মিত হাঁটার মাধ্যমে আপনি আপনার উচ্চতায় দৃষ্টিগোচর বৃদ্ধি করতে পারেন, যা আপনার ব্যাপক জীবনে উপকারী হতে পারে।

২০. রক্তনিয়ন্ত্রণ: নিয়মিত হাঁটার মাধ্যমে আপনার রক্তনিয়ন্ত্রণ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে, যা আপনার শরীরের ব্যাপক শক্তি বাড়াতে পারে।

এই ২০টি হাঁটার উপকারিতার মাঝে অনেকে শ্রদ্ধাশীল এবং আপনার জীবনে ব্যক্তিগত উচ্চতা, শারীরিক স্বাস্থ্যের অবস্থা এবং সার্বিক স্বাস্থ্যের অবস্থা্র উন্নত করতে পারেন। নিয়মিত হাঁটা আপনার জীবনধারা ও স্বাস্থ্যের জন্য একটি উত্তম মাধ্যম হতে পারে।


ডায়াবেটিস রুগীদের ব্যায়াম এবং হাঁটা

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ব্যায়াম করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সাধারণ চিকিৎসা পর্যাপ্ত নয়। ডায়াবেটিস রোগীদের ব্যায়াম করার লক্ষ্য হলো রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা, শরীরে প্রয়োজনীয় ক্যালোরি দহন করা, শরীরে ওজনের ব্যালেন্স ঠিকমত রাখা, শরীরের স্বাস্থ্য উন্নত করা, আপনার প্রতিদিনের কাজকর্ম, শারীরিক স্বাস্থ্য এবং মানসিক চিন্তা ভাবনা উন্নত করা। এই লক্ষ্যে কিছু বিশেষ ব্যায়ামের ধরন নিম্নে দেওয়া হলো:

১. প্রতিদিন হাঁটা: প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে নিয়মিত হাঁটা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অনেক উপকারী। আয়োজনমূলক হাঁটা স্বাভাবিক রক্তশর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে এবং রক্ত শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

২. উইজারিং: উইজারিং হলো একটি প্রয়োজনীয় আয়োজন মূলক ব্যায়াম যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উত্তম। এটি শরীরে অধিক ক্যালোরি দহন করতে সাহায্য করে, রক্তশর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং ওজন প্রবাহের উন্নতি করে।

৩. ভ্রমণ: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ভ্রমণ হলো অন্য একটি উত্তম ব্যায়াম প্রকার। বৃষ্টির দিনে ভ্রমণ করা, যখন সম্ভব, ক্ষুধার্ত প্রাকৃতিক বাতাস এবং প্রাকৃতিক পরিবেশে ভ্রমণ করা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সম্পর্কের গুণগত অবস্থা উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে।

৪. সুইমিং: সুইমিং ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি ভাল ব্যায়াম। সাঁতার কাটলে শরীরের মাসুল শক্ত করতে সাহায্য করে, শরীরে প্রয়োজনীয় ক্যালোরি দহন করে এবং ওজন ঠিক রাখতে সাহায্য করে।

৫. ফ্রি হ্যান্ড ব্যায়াম: হাইস্কুলের মাঠে যে ভাবে আমরা পিটি পেরড করেছিলাম সহ আরো কিছু নতুন আইটেম যোগ করে সেইভাবে ৪০মিনিট ফ্রি হেন্ড এক্সারসাইজ করতে পারেন এতে শরীরের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রনে থাকবে এবং ইন্সুলেন তৈরি হবে।

এই সকল ব্যায়াম করার আগে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সর্বপ্রথম বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে করা গুরুত্বপূর্ণ। ব্যায়ামের ধরন এবং মাত্রা ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যসম্মত এবং ব্যক্তিগত উচ্চতা, শারীরিক স্বাস্থ্য এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উপর ভিত্তি করে আরম্ভ করা ভাল।

কোন মন্তব্য নেই

graphixel থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.